Travel the world

Post Page Advertisement [Top]



জ্বর নিজে কোনো রোগ নয়, অন্য রোগের লক্ষণ। শরীরে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াসহ জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে শরীরের নিজস্ব প্রক্রিয়ার কারণেই জ্বর আসে। সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা ৯৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট। তাপমাত্রা ৯৮ দশমিক ৮ থেকে ১০০ দশমিক ৮ এর মধ্যে থাকলে তা মাইল্ড ফিভার বা সামান্য জ্বর হিসেবে পরিচিত। ১০৩ ডিগ্রি পর্যন্ত মডারেট বা মাঝারি জ্বর, এর ওপরে তাপমাত্রা গেলে তা হাই ফিভার বা উচ্চজ্বর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর ১০৫ ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রা হলে অতিদ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে। জ্বরের সঙ্গে মাথায় তীব্র ব্যথা, গলা ফুলে যাওয়া, স্কিন রেশ, আলোর দিকে তাকালে তীব্র অস্বস্তি ঘাড় শক্ত হয়ে আসা, বিরতিহীন বমি, মেন্টাল কনফিউশন, নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা, বুকে ব্যথা, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা এই লক্ষণগুলো থাকলে অবশ্যই রোগীকে ডাক্তার দেখাতে হবে। তবে রোগীকে ডাক্তারের কাছে নেয়ার আগে নিচের টিপসগুলো কাজে লাগাতে পারেন। 

★ শরীর থেকে কাঁথা কম্বল ইত্যাদি সরিয়ে দিন। হালকা কাপড় পরতে পারেন। 
★ ঘরের তাপমাত্রা কমিয়ে রাখুন। এসি থাকলে সহনীয় তাপমাত্রায় তা চালিয়ে দিন। না থাকলে রোগীকে বাতাস করুন বা ফ্যানের নিচে রাখুন। 
★ জ্বর বেশি মনে হলে হালকা গরম পানিতে পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে তা দিয়ে গা স্পঞ্জ করে বা মুছে নিন। 
★ পর্যাপ্ত পানি ও অন্যান্য তরল খাবার খান। 
★ অন্য কোন ওষুধ নয়, জ্বর কম রাখতে কেবল প্যারাসিটামল খান। মনে রাখবেন জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি না এমনকি প্যারাসিটামলও নয়।



মীর মারুফ ফেরদৌস
মা ফার্মেসি

পালবাড়ী মোড়,পুরাতন কসবা,নূতন খয়েরতলা, যশোর।

Bottom Ad [Post Page]

| Designed by Colorlib